About
Grants & Awards
BHARS is committed to fostering research, innovation, and dedication in the field of Bengal art and heritage. Through our Grants & Awards program, we aim to support scholars, researchers, and professionals who demonstrate exceptional contributions to preserving and promoting Bengal’s cultural legacy.
Our grants provide financial assistance for research projects, fieldwork, digital documentation, and innovative initiatives that align with BHARS’s mission. These opportunities empower individuals and institutions to undertake meaningful work that enriches the understanding of Bengal’s art, architecture, and history.
In addition, BHARS recognizes excellence through annual awards, celebrating groundbreaking research, publications, and creative projects in the field. These accolades not only honor individual achievements but also inspire the broader community to strive for excellence in heritage preservation.
By offering Grants & Awards, BHARS reinforces its commitment to advancing knowledge, encouraging collaboration, and ensuring the timeless heritage of Bengal continues to thrive.
Stay connected with BHARS to stay updated on the latest news, grants, and opportunities. Together, let's preserve and promote Bengal's cultural heritage!
About the Team
BHARS is driven by a dedicated team of passionate researchers, scholars, and professionals with a shared mission to preserve and promote the cultural heritage of Bengal. Our team includes MPhil and PhD holders, educators, and experts affiliated with universities, colleges, research institutes, and heritage organizations.
Each member brings their unique expertise in archaeology, art history, digital documentation, and heritage management, contributing to innovative research and impactful initiatives. Guided by a collaborative spirit, the team works tirelessly to explore, document, and share Bengal’s rich artistic and cultural legacy with the world.
At BHARS, we believe that teamwork is the key to making a lasting impact. By combining academic excellence with a deep commitment to heritage preservation, our team ensures that Bengal’s history continues to inspire and educate future generations.
Members
Well-wishers
Team
Meet Our Team
অধ্যাপক এ কে এম শাহনাওয়াজ
ড. এ কে এম শাহনাওয়াজ, অধ্যাপক, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলায় ১৯৬০ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। পৈত্রিক নিবাস বিক্রমপুরের টঙ্গীবাড়ি উপজেলার গনাইসার গ্রামে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ থেকে ১৯৮২ ও ১৯৮৩ সালে যথাক্রমে স্নাতক সম্মান ও স্নাতকোত্তর উভয় পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট থেকে ফারসি ভাষায় সার্টিফিকেট কোর্স সম্পাদন করেন ১৯৮৫ সালে। ফোর্ড ফাউন্ডেশনের বৃত্তি নিয়ে ভারতের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৯৪ সালে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। বিভিন্ন একাডেমিক কাজ যেমন: পিএইচডি জুরি বোর্ডের সদস্য, সেমিনার-সিম্পোজিয়াম, একাডেমিক বক্তৃতার জন্য তিনি দেশ-বিদেশে বিভিন্ন সময়ে আমন্ত্রিত হয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি দেশের বাইরে ভারত, নেপাল, যুক্তরাজ্য, পর্তুগাল, স্পেন, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, রোম প্রভৃতি দেশে একাডেমিক দায়িত্ব পালন করেছেন। অধ্যাপক শাহনাওয়াজ লিখিত ও প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ৬০-এর অধিক। গবেষণা প্রবন্ধের সংখ্যা প্রায় ৪০টি। তিনি বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, বাংলা একাডেমি, বাংলাদেশ ইতিহাস পরিষদ, বাংলাদেশ ইতিহাস সমিতি, পশ্চিমবঙ্গ ইতিহাস পর্ষদ, ভারত এবং ইতিহাস একাডেমি, ঢাকা-এর জীবন সদস্য। বর্তমানে তিনি ইতিহাস একাডেমি, ঢাকা-এর সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সত্তর ও আশির দশকে ‘শাহনাজ কালাম’ লেখক নামে ছড়া ও কিশোর-গল্প লেখক হিসেবে পরিচিত হলেও পেশা জীবনে এসে বিশেষ মনোনিবেশ করেন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের পাঠক্রমভিত্তিক গ্রন্থ রচনা এবং শিল্প-সংস্কৃতি ও প্রত্নতত্ত্ব বিষয়ক গ্রন্থ ও প্রবন্ধ লেখায়।
ড. মো. আহসান হাবীব
ড. মো. আহসান হাবীব মাগুরা জেলায় ১৯৬৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন যথাক্রমে ১৯৮৬ ও ১৯৮৭ সালে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০০৬ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। গবেষণার শিরোনাম: প্রত্নস্থল বারবাজার: যশোহর খুলনার ইতিহাস পুনর্গঠনে গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন (১২০০-১৫৩৮ খ্রিস্টাব্দ) ড. আহসান হাবীব ১৯৯৩ হতে ২০২৪ সাল পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন সরকারি কলেজে অধ্যাপনা করেন। তাঁর শেষ দিকের কর্মস্থলসমূহ ছিল মাগুরা সরকারি হুসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ (উপাধ্যক্ষ) ও যশোর সরকারি মহিলা কলেজ (অধ্যক্ষ)। তিনি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোর-এর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন শেষে বর্তমানে পিআরএল-এ আছেন।
ড. মুহাম্মদ মিজানুর রহমান
ড. মুহাম্মদ মিজানুর রহমান সাতক্ষীরা জেলায় ১৯৬২ সালে জন্মগ্রহণ করেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন যথাক্রমে ১৯৮৭ ও ১৯৮৮ সালে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০০৮ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। গবেষণার শিরোনাম: Religio-Cultural Development of Bengal with Special Reference to Its Archaeological Sources (11th Century to 13th Century) ড. মুহাম্মদ মিজানুর রহমান বাংলা একাডেমিতে দীর্ঘদিন কর্মরত থেকে সর্বশেষে পরিচালক পদ থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
ড. নাসরীন আক্তার
ড. নাসরীন আক্তার ঢাকা জেলায় ১৯৬৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০০৮ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। গবেষণার শিরোনাম: প্রত্নতাত্ত্বিক ও সাহিত্যিক সূত্রে মধ্যযুগে বাংলার সমাজ বিকাশ (১৬ শতক থেকে ১৮ শতক) তিনি সরকারি দেবেন্দ্র কলেজ, মানিকগঞ্জে প্রভাষক হিসেবে পেশাগত জীবন শুরু করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি পদোন্নতি পেয়ে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পিরোজপুর সরকারি মহিলা কলেজে যোগ দেন এবং পাশাপাশি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগে পিএইচডি গবেষণার কাজ শুরু করেন। পারিবারিক কারণে সরকারি কলেজের শিক্ষকতা থেকে অগ্রীম অবসর নিয়ে ২০০৯ সালে বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটিতে বাংলাপিডিয়ার দ্বিতীয় প্রকাশনার সম্পাদনার কাজে যুক্ত হন। ২০১৪ সালে তিনি ঢাকাস্থ প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাস বিষয়ে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করে শিক্ষকতা পেশায় ফিরে আসেন। পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে হিউম্যানিটিস বিভাগ চালু হলে তিনি বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। বর্তমানে তিনি প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের সহযোগী অধ্যাপক এবং হিউম্যানিটিস বিভাগের প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন। এ পর্যন্ত তাঁর লিখিত ১৫ টি গবেষণাপত্র দেশি ও বিদেশি জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।